Category: রোগের লক্ষন ও প্রতিকার

  • করোনা ভাইরাস কী? লক্ষণ ও প্রতিরোধে আমাদের করণীয়!

    করোনা ভাইরাস কী? লক্ষণ ও প্রতিরোধে আমাদের করণীয়!

    করোনাভাইরাস, যার পোশাকি নাম কোভিড-১৯, সেই রোগটিকে এখন বিশ্ব মহামারি ঘোষণা করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই ভাইরাস- যা পূর্বে বিজ্ঞানীদের অজানা ছিল- এর মধ্যেই চীনে অনেক মানুষের ফুসফুসের মারাত্মক রোগ সৃষ্টি করেছে এবং বিশ্বের বেশিরভাগ দেশে এরই মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। ভাইরাসটা কী? করোনাভাইরাস এমন একটি সংক্রামক ভাইরাস – যা এর আগে কখনো মানুষের মধ্যে ছড়ায়নি।…

  • মাইগ্রেন এর সমস্যা ও সমাধান

    মাইগ্রেন এর সমস্যা ও সমাধান

    কেন মাইগ্রেন হয় : মাথার ভেতরের রক্ত চলাচলের তারতম্যের কারণে মাইগ্রেন হয়। রক্ত চলাচল কমে গেলে হঠাৎ করে চোখে সব অন্ধকার দেখা যায় এবং পরে রক্ত চলাচল হঠাৎ বেড়ে গিয়ে প্রচণ্ড মাথাব্যথার অনুভূতি তৈরি হয়। চকলেট, পনির, কফি ইত্যাদি বেশি খাওয়া, জন্মবিরতিকরণ ওষুধ, দুশ্চিন্তা, অতিরিক্ত ভ্রমণ, ব্যায়াম ইত্যাদির কারণে এ রোগ হতে পারে। সাধারণ মাইগ্রেনের…

  • এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ

    এপেন্ডিসাইটিসের লক্ষণ

    এপেন্ডিসাইটিস (Appendicitis) বলতে সাধারনভাবে এ্যাপেন্ডিক্সের প্রদাহ বোঝায়। অ্যাপেনন্ডিক্স হচ্ছে ২ থেকে ২০ সে.মি. দৈর্ঘের নলাকার একটি অঙ্গ। এটি বৃহদন্ত্রের সাথে সংযুক্ত অবস্থায় থাকে। যদি কোনো কারণে অ্যাপেনন্ডিক্সের মধ্যে ইনফেকশন হয়, তখন এটি ফুলে যায় এবং প্রদাহ হয়। একেই অ্যাপেনডিসাইটিস বলে। দ্রুত এর চিকিৎসা না করা হলে মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকায় অ্যাপেন্ডিসাইটিসকে অত্যন্ত জরুরী অবস্থা হিসাবে বিবেচনা…

  • পানি শূন্যতায় শরীরে যা ঘটে

    পানি শূন্যতায় শরীরে যা ঘটে

    ডিএমপি নিউজঃ  শরীরে পানিশূন্যতা বা পানির স্বল্পতাকে ডাক্তারি পরিভাষায় বলে ডিহাইড্রেশন। একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের শরীর থেকে প্রতিদিন মূত্র, ঘাম, বাম্পীভবন, মলত্যাগ ইত্যাদির মাধ্যমে পানি বের হয়ে যায়। এছাড়াও গরমের দিন অতিরিক্ত ঘাম এর ফলে অথবা ডায়রিয়া জনিত রোগ এর কারণেও শরীরে পানিস্বল্পতা দেখা দেয়। পানিশূন্যতার কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলোঃ পানি শূন্যতা যে কোন সময়ে হতে…

  • রিউমাটিক ফিভার/বাত জ্বরের লক্ষণ

    রিউমাটিক ফিভার/বাত জ্বরের লক্ষণ

    রিউমাটিক ফিভার/বাত জ্বরের লক্ষণ বাতজ্বর (Rheumatic fever) একটি প্রদাহজনিত রোগ যা হার্ট, জয়েন্ট, চর্ম, মস্তিষ্ক কে আক্রান্ত করতে পারে। সাধারণত গলায় সংক্রমণের ২ থেকে ৪ সপ্তাহ পরে এই রোগ শুরু হয়। বিটা-হিমোলাইটিক স্ট্রেপটোকক্কাস নামক এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণে এই রোগ হয়। বাতজ্বর রোগীদের বয়স সাধারণত ৫ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। আবার ২৫ থেকে…

  • হাইপারটেনশনের লক্ষণ

    হাইপারটেনশনের লক্ষণ

    যখন কোন ব্যাক্তির রক্তের চাপ সব সময়েই স্বাভাবিকের চেয়ে ঊর্ধ্বে থাকে তখন তাকে হাইপারটেনশন (Hypertension) বা উচ্চ রক্তচাপ বলে। এমন কোনও সুনির্দিষ্ট বিন্দু নেই যখন থেকে রক্তচাপকে উচ্চ বলে বিবেচনা করা হয়। হাইপারটেনশনকে সাধারনভাবে প্রাথমিক (আবশ্যিক) হাইপারটেনশন এবং গৌণ হাইপারটেনশন এ দুই শ্রেণীতে ভাগ করা হয়। শতকরা প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ হ্মেত্রেই প্রাথমিক হাইপারটেনশন…

  • অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ ও প্রতিকার

    অ্যাজমা বা হাঁপানির লক্ষণ ও প্রতিকার

    অ্যাজমা বা হাঁপানি মূলত শ্বাসনালির প্রদাহজনিত একটি দীর্ঘমেয়াদি রোগ। এই প্রদাহের ফলস্বরূপ শ্বাসনালি ফুলে যায় এবং অত্যন্ত সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। পরবর্তীতে হাঁপানির বিভিন্ন উপসর্গ (যেমন— শ্বাস-কষ্ট, কাশি, বুকের মধ্যে শোঁ শোঁ শব্দ, বুকে চাপ অনুভূত হওয়া ইত্যাদি) দেখা যায়। সঠিক সময়ে ও নিয়মিত চিকিৎসা গ্রহনের মাধ্যমে এ উপসর্গগুলো সহজেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। হাঁপানি কেন হয়?…

  • সিফিলিস পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির শরীরে এর লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কী কী ?

    সিফিলিস পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির শরীরে এর লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কী কী ?

    একাধিক ক্ষেত্রে সিফিলিসে আক্রান্ত ব্যক্তির বহু বছর পর্যন্ত কোনও উপসর্গই বোঝা যায় না। প্রাথমিক অবস্থা একটি বা অনেকগুলি ক্ষত সৃষ্টি থেকে সাধারণত সিফিলিসের প্রাথমিক অবস্থা বোঝা যায়। সিফিলিসের সংক্রমণ ও প্রথম উপসর্গ শুরুর মধ্যবর্তী সময়সীমা ১০ – ৯০ দিন ( গড় ২১ দিন )। ক্ষত সাধারণত শক্ত, গোল, ছোট ও যন্ত্রণাহীন হয়। যে স্থান দিয়ে…

  • গনোরিয়ার উপসর্গ ও প্রতিরোধ

    গনোরিয়ার উপসর্গ ও প্রতিরোধ

    গনোরিয়ার লক্ষণ ও উপসর্গগুলি কী কী? যৌন সংসর্গে সক্রিয় যে কোনও ব্যক্তির গনোরিয়া সংক্রমণ হতে পারে। যদিও পুরুষদের ক্ষেত্রে গনোরিয়ার কোনও রকম উপসর্গ নাও থাকতে পারে, তবু কিছু পুরুষের সংক্রমণের দুই থেকে পাঁচ দিন পরে লক্ষণ বা উপসর্গগুলি দেখা দিতে পারে। আবার উপসর্গ দেখা দিতে ৩০ দিনও লেগে যেতে পারে। উপসর্গ ও লক্ষণগুলির মধ্যে আছে…

  • হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার মারাত্মক কমে যাওয়ার লক্ষণ

    হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা রক্তে সুগার মারাত্মক কমে যাওয়ার লক্ষণ

    সাধারণত যারা ডায়াবেটিসে ভোগে তাদের রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করার (sugar) পরিমাণ কমে গেলে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়। এর ফলে নানান উপসর্গ দেখা দেয় – যার বাড়াবাড়ি হলে জ্ঞান হারিয়ে কোমা-তে চলে যাওয়া – এমন কি তার থেকে মৃত্যুও হতে পারে। হাইপোগ্লাইসেমিয়া যদি বেশী হয়, তাহলে মস্তিষ্কের স্নায়ুপ্রণালীর ওপর প্রভাব ফেলতে পারে; বারবার হাইপো হলে, অনেক…