যকৃতের দীর্ঘস্থায়ী ক্ষত থেকে সিরোসিসের সৃষ্টি হয়। প্রাথমিক পর্যায়ের সিরোসিস সেরে যায় এবং যকৃত তার কাজও ঠিকমত করতে পারে। তবে মারাত্মক সিরোসিসের ক্ষেত্রে যকৃতে বেশি ক্ষতযুক্ত কলার সৃষ্টি হয় এবং এটি যকৃতের কার্যক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।

সিরোসিস কি

দীর্ঘদিনের ক্ষয় বা সংক্রমণ থেকে যকৃতে ক্ষতযুক্ত কলা দেখা দেয় যা থেকে সিরোসিস হয়। বিভিন্ন রোগ এবং অবস্থার কারণে যকৃতে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষয় হতে পারে যা সিরোসিসে পরিণত হয়।

সিরোসিস হয়েছে কি করে বুঝবেন

যকৃতের মারাত্মক ক্ষয় না হওয়া পর্যন্ত সিরোসিসের কোন লক্ষণ ও উপসর্গ সাধারণত: দেখা যায় না।

সাধারণত: সিরোসিসের লক্ষণ ও উপসর্গগুলো হলো:

কখন ডাক্তার দেখাবেন

উপরোক্ত লক্ষণ ও উপসর্গ যদি বুঝতে পারেন, তাহলে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে

কি ধরণের চিকিৎসা আছে

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবনের পাশাপাশি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সিরোসিস হলে যে ধরনের চিকিৎসা করা হয় তা হলো:

সিরোসিস হলে জীবন যাপন পদ্ধতি

বিশ্রাম এবং বাড়তি সতর্কতা

সিরোসিস কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

কি কি কারণে সিরোসিস হয় ?

বেশ কিছু রোগ এবং অবস্থার কারণে সিরোসিস হয় : যেমন-

সিরোসিস হলে কি ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে ?

সিরোসিস হলে নিচের জটিলতাগুলো দেখা দিতে পারে :

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *