মায়ের গর্ভে থাকাকালীন সময়ে শিশুর জন্মগত ত্রুটির সমস্যা হতে পারে। গর্ভকালীন (Pregnancy) অবস্থার প্রথম ৩ মাসে অধিকাংশ জন্মগত ত্রুটির সৃষ্টি হয়।

জন্মগত ত্রুটি কি

জন্মগত ত্রুটি মানুষের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের কাজ অথবা উভয়কেই প্রভাবিত করতে পারে। জন্মের পূর্বে, জন্মের সময়, অথবা জন্মের পর যেকোন সময়ে এই ত্রুটি দেখা দিতে পারে। অধিকাংশ জন্মগত ত্রুটি জন্মের প্রথম বছরের মধ্যেই দেখা যায়। কিছু ত্রুটি সহজেই চোখে ধরা পড়ে, আবার কিছু ত্রুটি পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ধরা পড়ে। জন্মগত ত্রুটি অল্প থেকে মারাত্মক হতে পারে। জন্মগত ত্রুটির ফলে অনেক শিশু মারাও যায়।

সাধারণ জন্মগত ত্রুটি

শিশুর জন্মগত ত্রুটি শুরুর প্রক্রিয়া

জন্মের পূর্বেই শিশুর জন্মগত ত্রুটির প্রক্রিয়া শুরু হয়। এক্ষেত্রে নিচের কারণগুলো দায়ী :

জন্মগত ত্রুটি কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

জন্মগত ত্রুটি কেন হয় ?

অধিকাংশ জন্মগত ত্রুটির কোন কারণ জানা যায়না। তবে বংশগত ও পারিপার্শ্বিক কারণে এবং গর্ভকালীন সময়ে মায়ের সঠিক যত্নের অভাব হলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে ফলিক এসিড না খেলে জন্মগত ত্রুটি দেখা দিতে পারে।

কাদের জন্মগত ত্রুটিযুক্ত সন্তান জন্মদানের সম্ভাবনা রয়েছে ?

যাদের জন্মগত ত্রুটিযুক্ত সন্তান জন্মদানের সম্ভাবনা রয়েছে তারা হলেন :

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *