বিশেষ এক ধরনের মশার কামড়ে ম্যালেরিয়া রোগ হয়। বাংলাদেশের পাহাড়ী এলাকায় এই রোগের প্রবণতা বেশী দেখা যায়। উপযুক্ত ব্যবস্থাপনা ও চিকিৎসার মাধ্যমে এই রোগ থেকে আরোগ্য লাভ করা সম্ভব।

ম্যালেরিয়া কি

ম্যালেরিয়া হচ্ছে মশাবাহিত একটি সংক্রামক রোগ। ম্যালেরিয়া হলে বার বার জ্বর এবং কাঁপুনি দেখা দেয়। এটি এমনকি মারাত্মক আকার ধারণ করতে পারে।

ম্যালেরিয়া জীবাণু কিভাবে ছড়ায়

ম্যালেরিয়া হয়েছে কি করে বুঝবেন

ম্যালেরিয়া হলে  সাধারণত: যেসব লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয় :

অন্যান্য লক্ষণ

কখন ডাক্তার দেখাবেন

ম্যালেরিয়া প্রবণ এলাকায় থাকা অবস্থায় জ্বর আসলে অথবা সেইসব এলাকা থেকে ঘুরে আসার ১ বছরের মধ্যে জ্বর দেখা দিলে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে।

কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে

রোগের উপসর্গ এবং ভ্রমণ ইতিহাস জেনে ডাক্তার ৩-১২ ঘন্টার ব্যবধানে দুইবার রক্ত পরীক্ষা করতে বলবেন ।

কি ধরণের চিকিৎসা আছে

এছাড়া কোন ঔষধ কতদিন মুখে সেবন বা শিরাপথে নিতে হবে এবং কতদিন চিকিৎসা করতে হবে তা কতগুলো বিষয়ের প্রতি নির্ভর করে।

যেমন :

বাড়তি সতর্কতা

ম্যালেরিয়া কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

ম্যালেরিয়া কেন হয় ?

মশাবাহিত বিশেষ এক ধরণের জীবাণু ( Plasmodium) দ্বারা সংক্রমণের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া হয়ে থাকে।

কাদের ম্যালেরিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছে ?

যাদের ম্যালেরিয়া হবার ঝুঁকি বেশি রয়েছে তারা হলেন :

ম্যালেরিয়া হলে কি ধরণের জটিলতা দেখা দিতে পারে ?

ম্যালেরিয়ার সবচেয়ে বেশি জটিলতা দেখা দেয় P. Falciparum  দ্বারা সংক্রমণের মাধ্যমে। জটিলতাগুলো হলো:

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *