মেনোপজ কোন অসুখ নয় বরং এটি একটি স্বাভাবিক শারীরিক প্রক্রিয়া। শারীরিক অসুস্থতা না হলেও যদি এর উপসর্গগুলো মারাত্মক আকার ধারণ করে তাহলে অবশ্যই এর চিকিৎসা করাতে হবে।

মেনোপজ কী

সাধারণত শেষ মাসিক আবর্তনের ১২ মাস পরের সময়কেই মেনোপজ বলে। এর ফলে মাসিক স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যায় এবং গর্ভবতীও হওয়া যায় না। হরমোনের পরিবর্তনের কারণে মেনোপজের বিভিন্ন শারীরিক উপসর্গ দেখা যায়। এর ফলে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে, শক্তির ক্ষয় হয় এবং মানসিক অবসাদ দেখা দেয়।

মেনোপজের ধাপ

মেনোপজের দুইটি ধাপ আছে। যেমন :

মেনোপজের লক্ষণ ও উপসর্গ

মাসিক শেষ হবার এক বছর হওয়ার দীর্ঘ সময় পর সাধারণত মেনোপজের লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দেয়। যেমন:

কখন ডাক্তার দেখাবেন

মেনোপজ সংক্রান্ত বিষয়ে যখন ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে:

কি ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে

কি ধরণের চিকিৎসা আছে

মেনোপজের জন্য কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় না। তবে বয়স বাড়ার সাথে সাথে দীর্ঘমেয়াদি সমস্যা দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ ও নির্দেশনা অনুযায়ী নিচের চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে :

জীবনযাপন পদ্ধতি

মেনোপজের ফলে কী ধরনের জটিলতা দেখা দিতে পারে?

মেনোপজের ফলে নিচের জটিলতাগুলো দেখা দিতে পারে :

মেনোপজ হওয়ার কারণগুলো কী কী ?

মেনোপজ হওয়ার কারণগুলো হল :

রক্তের পরীক্ষার মাধ্যমে হরমোন সর্ম্পকে কোন বিষয়গুলো জানা যায়?

রক্তের পরীক্ষার মাধ্যমে হরমোন সর্ম্পকে যে বিষয়গুলো জানা যায় সেগুলো হলো:

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *