ব্যায়ামের উপকারিতা

১। ওজন হ্রাস ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে

২। হৃদরোগের ঝুকি কমায়

৩। ডায়াবেটিসের ঝুকি কমায়

৪। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে থাকে

৫। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে

৬। রক্তে চর্বির পরিমান কমায়

৭। রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে

৮। মানসিক চাপ কমায়

৯। খাদ্যের বিপাক্রিয়ায় সাহায্য করে

১০। মাংসপেশি গঠনে সাহায্য করে ও হাড় শক্তিশালী হয়

কতটুকু এবং কি ধরনের ব্যায়াম করবেন

ব্যায়ামের ধরন

ব্যায়াম মুলত দুই ধরনের

১। অ্যারোবিক ব্যায়াম

মূলত বড় মাংস্পেশিগুলির ব্যাবহার হয় এবং এতে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়।

যেমনঃ হাঁটা, সাইকেল চালানো, জগিং ইত্যাদি।

২। এনারবিক ব্যায়াম

স্বল্প সময়ের জন্য। মাংসপেশির ব্যাবহারে অক্সিজেনের প্রয়োজন হয়না।

যেমনঃ ভার উত্তলোন, স্প্রিন্ট বা অল্প সময়ে জোরে দৌড়ানো।

ব্যায়ামের বিভিন্ন অংশঃ

ক) হৃদপিণ্ডের কর্মক্ষমতাবর্ধক ব্যায়াম

সপ্তাহে ৩-৫ দিন মাঝারি থেকে দ্রুত গতিতে যেকোন একটি ব্যায়াম করতে হবে।

উদাহরন-

খ) পেশীর দৃঢ়তাবর্ধক ব্যায়াম

সপ্তাহে ২-৩ দিন, কমপক্ষে ২-৩ ধরনের ব্যায়াম করতে হবে। প্রতিটি ব্যায়াম ১০-১২ বার করতে হবে।

উদাহরন-

গ) পেশী ও অস্থিসন্ধির নমনীয়তাবর্ধক ব্যায়াম

সপ্তাহে ২-৩ দিন। প্রতিটি ব্যায়াম ১০-৩০ সেকেন্ড করে ৩-৪ বার।

উদাহরন-

ব্যায়ামের নিয়মঃ

কয়দিন করতে হবে?

 গতি?

সময়?

শুরুতে- ১০ মিনিট করে ৩ বার বা একটানা ৩০ মিনিট

লক্ষ্য- একটানা ৩০ মিনিটের বেশি সময় (ওজন কমাতে হলে একটানা ৬০ মিনিটের অধিক সময়)

ধরন?

এরোবিক ব্যায়ামঃ হাঁটা, সাঁতার কাটা, সাইকেল চালানো ইত্যাদি। এরবিক অভ্যস্ত হয়ে যাওয়ার পরে পেশীর দৃঢ়তাবর্ধক ব্যায়াম শুরু করতে হবে।

কখন?

সকাল বা বিকালে যেকোন সুবিধাজনক সময়ে।

ব্যায়ামের পদ্ধতিঃ

উপদেশঃ

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *