ফোড়া খুবই ব্যথাদায়াক। শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে ত্বকের উপরিভাগে ফোড়া হয়। এছাড়া বগলে, কুচকিতে, যোনিপথের বাইরে ফোড়া হতে দেখা যায়। ফোড়া মাথার ত্বক, যকৃত, পাকস্থলী,  কিডনী, দাঁত এবং টনসিলেরও ফোড়া হতে পারে।

ফোড়া কি

শরীরের কোন অংশে সংক্রমণের কারণে যদি একটি নির্দিষ্ট জায়গায় পুঁজ জমা হয়, তখন তকে ফোড়া বলে। ফোড়ার চারপাশের ত্বক গোলাপী বা লালচে বর্ণের হয়।

ফোড়া হয়েছে কি করে বুঝবেন

ফোড়ার লক্ষণ ও উপসর্গ নির্ভর করে ত্বকের কোন জায়গায় ফোড়া হয়েছে তার উপর । সাধারণত: ফোড়ার লক্ষণ ও উপসর্গগুলো হলো:

কখন ডাক্তার দেখাবেন

নিচের উপসর্গগুলো দেখা দেয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের কাছে যেতে হবে :

কি ধরণের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে

কি ধরণের চিকিৎসা আছে

ডাক্তারের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ করে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যেমন:

বাড়িতে যত্ন

কিভাবে প্রতিরোধ করা যায়

ফোড়া সম্পর্কে সাধারণ কিছু তথ্য

ফোড়া কেন হয় ?

জীবাণু দ্বারা শরীরের কোন স্থানে সংক্রমণের মাধ্যমে প্রদাহ হয়ে ফোড়া সৃষ্টি হয়। এছাড়া সুচ অথবা সুচের মত যন্ত্র দিয়েও এর সংক্রমণ ঘটতে পারে।

কাদের ফোড়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি রয়েছে ?

যাদের ফোড়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি তারা হলেন-

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *