বিভিন্ন কারণে পেটে ব্যথা হতে পারে। অধিকাংশ পেট ব্যথা ডায়রিয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য, কৃমি, পেপটিক আলসার অথবা মাসিকের সাথে সর্ম্পকিত। এসব ক্ষেত্রে রোগীকে বাড়িতে রেখে চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। তবে তীব্র পেটে ব্যথা, পেট ফুলে শক্ত হওয়া, হঠাৎ পেটে ব্যথা এবং পেট ব্যথা ক্রমেই বাড়ার ক্ষেত্রে রোগীকে নিকটস্থ হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।
পেট ব্যথার কারণ
সাধারণ কারণ
- ডায়রিয়া ও খাদ্যে বিষক্রিয়া
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- বদহজম
- কৃমি
- পেপটিক আলসার
- মাসিকের ব্যথা
- শিশুদের ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ে না যাবার প্রবণতা থাকলে অনেক সময় মানসিক দূর্বলতার কারণে পেট ব্যথা হতে পারে।
গুরুতর কারণ
- প্রস্রাবের নালীতে সংক্রমণ
- অন্ত্রের যে কোন স্থানে ছিদ্র
- পিত্তথলির পাথর/প্রদাহ
- কিডনী, মূত্রথলি ও নালীতে পাথর/প্রদাহ
- এপেন্ডিসাইটিস
- অগ্ন্যাশয়ে প্রদাহ
- মেয়েদের ডিম্বাশয়ে সংক্রমণ বা সিস্ট
- গর্ভজনিত সমস্যা (যেমন:জরায়ুর বাহিরে গর্ভধারণ, গর্ভপাত ইত্যাদি)
পেট ব্যথার জরুরী লক্ষণ
- অনবরত ব্যথা যা ধীরে ধীরে বাড়তেই থাকে এবং অবস্থা খারাপের দিকে যেতে থাকে
- কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বমি
- পেট ফোলা, শক্তভাব, রোগী পেট চেপে ধরে
- রোগী খুবই অসুস্থ হয়ে পড়ে
পেট ব্যথা প্রতিরোধে করণীয়
- পানি পান করার আগে অন্তত ২০ মিনিট পানি ফুটাতে হবে
- প্রতিদিন বেশী করে পানি পান করতে হবে
- মলে রক্ত দেখা গেলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মী অথবা ডাক্তার দেখাতে হবে
পেট ব্যথার সাধারণ কারণ গুলো কি কি?
- ডায়রিয়া ও খাদ্যে বিষক্রিয়া
- কোষ্ঠকাঠিন্য
- বদহজম
- কৃমি
- পেপটিক আলসার
- মাসিকের ব্যথা
পেট ব্যথা প্রতিরোধে কি করতে হবে?
- পানি পান করার আগে অন্তত ২০ মিনিট পানি ফুটাতে হবে
- প্রতিদিন বেশী করে পানি পান করতে হবে
- মলে রক্ত দেখা গেলে স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্মী অথবা ডাক্তার দেখাতে হবে