একজিমা ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। এটি  কয়েক ধরনের হয়ে থাকে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকলে এবং সঠিক চিকিৎসার মাধ্যমে একজিমা থেকে নিরাময় লাভ সম্ভব।

একজিমা কী

একজিমা হলো ত্বকের এমন একটি অবস্থা যেখানে ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি হয়। এটি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে।

একজিমা হয়েছে কী করে বুঝবেন

একেক ধরনের একজিমার লক্ষণ একেক রকম হয়। সাধারণত একজিমার লক্ষণ ও উপসর্গগুলো হলো :

কখন ডাক্তার দেখাবেন

একজিমার লক্ষণ ও উপসর্গগুলো দেখা দেয়ার সাথে সাথে ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

কী ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে

কী ধরনের চিকিৎসা আছে

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ সেবন ও লাগাতে হবে। যেমন-

বাড়তি সতর্কতা

একজিমা হওয়ার কারণগুলো কী কী ?

একজিমা হওয়ার কারণগুলো হলো :

একজিমা কয় প্রকারের হয়ে থাকে?

একজিমা কয়েক প্রকারের হয়ে থাকে, যেমন:

শরীরের যেসব স্থানে ভাঁজ পড়ে যেমন-হাঁটুর পিছনে, কুনইয়ের সামনে, বুকে, মুখে এবং ঘাড়ে সেসব স্থান এটোপিক একজিমা দ্বারা আক্রান্ত হয়।

কোন পদার্থ বা বস্তু (Substances) থেকে যখন একজিমা দেখা দেয়। শরীরের যে অংশে এলার্জি হয় সেখানে লালচে দানা দেখা যায়। কিন্তু এটা শরীরের অন্যান্য অংশেও ছড়িয়ে যেতে পারে।

এটি এলার্জিক একজিমার মতই এবং সাধারণত ডিটারজেন্ট অথবা পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহৃত দ্রব্যের ঘনঘন ব্যবহারের মাধ্যমে এই একজিমা দেখা দেয়।

মাথার ত্বকে হালকা খুশকির মতো তৈলাক্ত ফুসকুড়ি দেখা যায়। এর ফলে শরীরের অন্যান্য অংশ লালচে এবং যন্ত্রণার সৃষ্টি হতে পারে। এটি সাধারণত এক বছরের নিচের শিশুদের দেখা যায়। ম্যালাসেজিয়া ইষ্ট (Malassezia yeast) দ্বারা সংক্রমণের মাধ্যমে Seborrhoeic Eczema দেখা দেয়।

সাধারণত বয়স্ক লোকদের পায়ের নিচের অংশে এই একজিমা হতে দেখা যায়। রক্ত সংবহনে সমস্যা (Poor Circulation) এবং উচ্চচাপের কারণে হয়।

প্রাপ্ত বয়স্ক যে কারোরই এই একজিমা হতে পারে। সাধারণত বয়স্ক লোকদেরই এটি বেশি হতে দেখা যায়। শুষ্ক ত্বক সংক্রমণের মাধ্যমে এটি হয়ে থাকে। এতে শরীরের যে কোনো অংশে বিশেষ করে পায়ের নিচের অংশে গোলাকৃতি লাল, শুষ্ক এবং চুলকানির মতো হয়ে থাকে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *