স্বাভাবিক রক্তচাপের চেয়ে যদি দীর্ঘসময় (১২ মাস) ধরে রক্তচাপ বেড়ে থাকে তাহলে তাকে উচ্চরক্তচাপ বলে।

উচ্চরক্তচাপ হয়েছে কি করে বুঝবেন

সাধারণত বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রেই উচ্চরক্তচাপের তেমন কোনো লক্ষণ বা উপসর্গ থাকে না। কারো কারো ক্ষেত্রে উচ্চরক্তচাপের যেসব লক্ষণ ও উপসর্গ দেখা দেয় –

সাধারণত উচ্চরক্তচাপের গুরুতর পর্যায়ে এই লক্ষণগুলো দেখা দেয়।

কখন ডাক্তার দেখাবেন

কী ধরনের চিকিৎসা আছে

১. জীবনধারার পরিবর্তন যেমন যিনি একেবারেই হাঁটেন না তাকে নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করতে হবে, যিনি কম শারীরিক  পরিশ্রম করেন তাকে পরিমিত শারীরিক কাজকর্ম ও পরিশ্রম করতে হবে।

২. ওজন বেশি হলে তা কমাতে হবে।

৩. খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ অর্থাৎ প্রয়োজনমতো ও পরিমিত খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।

কী কী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা প্রয়োজন

বাড়তি সতর্কতা

সুষ্ঠু ও নিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন করতে হবে।

কীভাবে উচ্চরক্তচাপ প্রতিরোধ করবেন

যা মনে রাখতে হবে

উচ্চরক্তচাপ কাদের বেশি হয়?

বয়স বাড়ার সাথে সাথে উচ্চরক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যায়। মধ্যবয়সের শুরুতে পুরুষদের মধ্যে উচ্চরক্তচাপের ঘটনা খুবই সাধারণ। বেশিরভাগ মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক বন্ধ হওয়ার পর উচ্চরক্তচাপের সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া অন্যান্য যাদের উচ্চরক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে-

উচ্চরক্তচাপ থেকে কি ধরনের জটিলতা দেখা দেয়?

উচ্চরক্তচাপ থেকে যে ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে-

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *